জাতীয় পরিচয়পত্র বা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন থাকলেই ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করা যায়। তবে প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য (যাদের বয়স ২০ বছরের উপরে) জাতীয় পরিচয়পত্র লাগবে এবং অপ্রাপ্তবয়স্কদের জন্য (যাদের বয়স ২০ এর নিচে) যাদের এখনও আইডি কার্ড হয়নি তাদের অনলাইন জন্ম নিবন্ধন হলেই ই-পাসপোর্ট করা যাবে।
একজন সরকারি চাকুরিজীবী হলে GO অথবা NOC প্রয়োজন হবে। এছাড়া এই ডকুমেন্টগুলোর সাথে চেয়ারম্যান কর্তৃক চারিত্রিক সনদপত্র বা নাগরিক সনদ লাগবে এবং পেশা প্রমানের জন্য নিজের পেশাজীবীর প্রমানপত্র জমা দিতে হবে।
পাসপোর্ট ফিঃ ই-পাসপোর্টেরে ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন্য বিষয় হচ্ছে পাসপোর্ট ফি পরিশোধ করা। ই পাসপোর্ট আবেদন সাবমিট করার পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন কাজ হচ্ছে ই পাসপোর্ট ফি পেমেন্ট করা। পেমেন্ট মাধ্যম হিসেবে অফলাইন মেথড পছন্দ করলে ব্যাংকের মাধ্যমে ই পাসপোর্ট ফি পরিশোধ করতে হবে। ই পাসপোর্ট ফি পরিশোধ করা হয়ে গেলে ব্যাংক থেকে ফি পরিশোধের স্লিপ দেওয়া হবে। এই স্লিপটি আবেদনের ডকুমেন্টের সাথে যোগ করে দিতে হবে।
Document for E-Passport Application
- ই-পাসপোর্ট আবেদনের অনলাইন কপি।
- আবেদন সামারি।
- জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি কপি) বা অনলাইন জন্ম সনদ কপি।
- পাসপোর্ট ফি পরিশোধের স্লিপ।
- চেয়ারম্যান কর্তৃক সার্টিফিকেট বা চারিত্রিক সনদপত্র।
- পেশা প্রমানের প্রমানপত্র।
বাচ্চা শিশুদের ই-পাসপোর্ট করতে কি কি কাগজপত্র লাগে
শিশুদের জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকায় অনলাইন জন্ম সনদ দিয়ে ই-পাসপোর্ট করতে হবে। নিম্নে প্রয়োজনীয় সকল ডকুমেন্টগুলো তালিকা আকারে উপস্থাপন করা হলো-
- অনলাইন জন্ম সনদপত্র।
- পিতা এবং মাতার জাতীয়পরিচয়পত্রের কপি।
- পাসপোর্ট আবেদন ফরম।
- পাসপোর্ট আবেদন সামারি।
- 3R Size Photo (Lab Print), Gray Background.
- পাসপোর্ট ফি পরিশোধের স্লিপ।